প্রতিদিন একটু একটু করে সন্ধ্যা নামে যখন নারী বসে পেন্সিল হাতে,আর হিসেব নিকেষ কষার পর হাতে রয়ে যায় ঐ…পেন্সিল!!!
এটাই সত্যি!নারীবাদী বলে গালি দিলেও এটাই সত্যি,নিজের অধিকারটুকু বুঝে নিতে গেলেই এই গালভরা তকমাটাই জুটবে তোমার!
তুমি যোগ্যতায় বেশি হলেই তুমি অহংকারী,আর কম হলে লোকসমাজে পাশে দাঁড়ানোর মতোও নও আসলে!স্ত্রীর পত্র মনে আছে?মৃণাল এই কথাগুলোই বলতে চেয়েছিল সেদিন,আপনি বলবেন,রবি ঠাকুর নারী বুঝি??
না নন তো,কিন্তু অমন পুরুষই চেয়েছে নারী,যে তার হয়ে অমন দু কলম মিথ্যে লিখুক অন্তত,কাজে না করলেও,লিখুক তো!!
কিংবা বলুক একবার,বনমালী তুমি পরজনমে হইও রাধা…
যাই হোক,এসব বলে কী লাভ! সেই তো দিনের শেষে আমি,আমরা শুধুই নারীবাদী!!
অথচ গভীর রাতের মনকেমন,কিংবা চোখের জলটুকু গোপনে এই “নারীবাদী”-রা কোন না কোন পুরুষের জন্যই ফেলেন বোধহয়!!
তবে নারীবাদী যদি সত্যিই হতে হয়,আমি বাপু সম-অধিকারের মতো পুরোনো থিওরি মানি না!আমি নারীদের সংরক্ষণ বা প্রিভিলেজ দেওয়ার পক্ষে!!গালাগালি খাবোই যদি,কড়ায় গন্ডায় বুঝে তো নেবো নাকি???