• Uncategorized
  • 0

স্মরণ ২০০: কবিতায় – জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়

প্রাণীবিজ্ঞানে সাম্মানিক স্নাতক,শিক্ষাবিজ্ঞান ও বাংলায় স্নাতকোত্তর, বি.এড.। শিক্ষকতাকে তিনি নিছক পেশা না ভেবে অনেক বেশি কিছু ভাবতে ভালোবাসেন। অজস্র কবিতা,গল্প,প্রবন্ধ,আলেখ্য,সমালোচনামূলক লেখা,কয়েকটি নাটক এবং একটি অসম্পূর্ণ উপন্যাস। তাঁর বেশিরভাগ লেখাই দেশ-বিদেশের অজস্র নামি ও অনামি পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত।

বিদ্যা দয়া….  আর কীসব যেন

তুমি কোনো অপ্রসন্ন গ্রন্থির মতো।
অনুদার নও।নির্বিচার ভরে দাও বিবিধ বটুয়া।
চাইলেই হয়,না চাইলেও হয়।বেহিসাব।
কিছুটা  প্রবল জিন সংকেতে প্রবল বৈভব।
ন্যায় ও নীতির কালমেঘ আগুনে সেঁকা মরিচার দাগ
দীর্ঘপথ।ঝাঁঝের তীব্রতায় দিকচিহ্ন বাঁধো।
দুর্লঙ্ঘ্য প্রতিবাদ ভেঙে যাবতীয় প্রেম।তুমি অপ্রেমের
মালায় বেশ জ্বলো। ছাইরঙা ইতিহাস গড়তে গড়তে
সময়ের ভগ্নাংশগুলি যাপনের খাঁজে জমাট।
প্রিয় চুম্বকও অনিচ্ছার আকরিক। অপ্রিয় ভারবহন।
দড়ি লিখে দেয় দাসপ্রথা।পান্থপাদপের নির্মম বিষ
প্রতিকণার বিস্ময়! স্বরচিত নির্বাসনও যাপন পন্থা জানে
টাঁড়ভূমি ধুয়ে দেয় স্নিগ্ধতা।রিক্ততার দেয়ালে দেয়ালে
মুখ ফোটে ভরসা ও বিস্ময়।জীবনে আলোর নিশান
ধ্রুপদি লণ্ঠন হাতে মাখন দেবতা।মুহূর্তে তীব্র ঘায়ে ছিন্ন
যত মলিন জঞ্জাল।অথচ টেলিস্কোপ ধরে ছোঁড়ো
আলোর পার্থেনিয়াম বীজ।মাটি চেনে নাছোড় শিকড়।
রক্তবীজ।অমরত্ব বর।সেবার মাদকে এত নেশা?
কিছুটা সংক্রামক হওয়া কি উচিত ছিলো না?
ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।