রুমালের পাশে একটা মাঠ শুয়ে আছে। দুপুরের ফোকাস তার পাশের গাছের একটা পাতার উপর। ছোট্টপাতা। অনেকটা ম্যাঙ্গো ক্যান্ডির মত সবুজ। সবুজ তারও নাম ছিলো, যার নাম নিতে নেই এই ঠিক দুপুরে। নাম নিলে কী একটা যেন হয়। একটা কিলবিলে আস্কারা হস্তমৈথুন অভিসারের মত এঁটো করে দেয় শরীর। বিকেলে গা ধুতে হয়। এখন ঠাণ্ডাগরমের সময়। বিকেলে স্নান করতে বড় ভয় আজকাল, যদি ঠান্ডাটা লেগে যায়। তাই রুমাল আমি বারোমাসই বুক পকেটে গুঁজে রাখি। তার পাশেই এক বুক আশা শুয়ে থাকে। তার পাশে সবুজ চা খাওয়া সবুজ হৃদয়ের পাতাটা বসন্তের পাঁচফোড়ন বাতাসে দুলে ওঠে। ম্যাঙ্গো ক্যান্ডির গল্পটা আপেক্ষিকতার স্বীকার। আসলে কম বয়সে সিগারেটের গন্ধ লোকানোর শেষতম সন্ধিপ্রস্তাব গল্পটা এমনই ছিলো। বাড়ির লোকতো জানতো না তোমার জন্য হস্তশিল্পী সাজতে হয়না, সাজতে হয় শাহজাহান। তাই সিগারেট টানার ছুতো যেদিন অভ্যাসে মিলিয়ে গেলো সেদিন রবির গান শুনেছিলাম, ‘ওরে চিত্ররেখা ডোরে বাঁধিলো কে’