এলাকার শোকগুলি ক্রমে মূর্ছা যেতে যেতে
বিপ্রতীপ শাসকের মতো
বাজি রাখতে চায়,আত্মার অহমিকাটুকু।
চূর্ণ হয়ে গেলে সে-শাসন
ধৈর্যের প্রধান বাঁধ সতীর্থের সেতু
উপড়ে ফেলে দিলে
গঙ্গার জোলো হাওয়া আসে।
একটা ফিকে আশাতীত স্বপ্ন— সে শুধু ভাসে না।
সারা চিলেকোঠাময় আত্মহত্যা করা ওই
মেয়েটির হাসি,অজানিত প্রেতের কান্নার মতো
বিমর্ষতা ঢুঁড়ে উপড়ে ফেলতে চায় কাঠের পাটাতন।
শোকগুলি একটু একটু করে মুক্তি পেলে
কাঠের অদৃশ্য-সেতু পরাজগতের দাবী
মাথা পেতে নেয়!