অনেক না পারার দুঃখ আর কিছু না পাওয়ার
হাঁটতে হাঁটতে বিষণ্ণ পথিকের মত একলা সূর্যটাকেও যখন বড় আপন মনে হয়
নিরাশারা ডানা মুড়ে বুকের বাঁদিকটায়
বকবকম শব্দে ঝালাপালা মন খারাপেরা ছুটি চাইলেই কি ছুটি দেওয়া যায়
খুন খারাপি ভালোলাগা আর আগের মত
উষ্ণতা জমা রাখেনা ঠাকুমার বোনা নকশি কাঁথার ভাঁজে
হুল্লোড়ে শিশুকাল আর লাজুক কৈশোর
যৌবনের উদ্দামে লজ্জা পেয়েছে
প্রৌঢ়ত্ব গুটিগুটি পায়ে ছুঁতে চাইছে পরিণতির আস্তিন
তবুও লুকোচুরি খেলে চলেছি অবিরাম
“কুমীর তোর জলকে নেমেছি” বিকেলেরা
আজকাল বিদ্রুপের হাসি হাসে
নিগূঢ় অভিসন্ধি বয়সে সময়ে
আমিই খালি গা বাঁচিয়ে চলবার চেষ্টায়
বার বার ফাঁদে পড়ে যাই
সেই আদমের কাল থেকে
তবু গোপনে স্বপ্ন লালন করি
ইভেরা চির সবুজ চির যৌবনবতী হোক
আমরা না হয় দূর থেকেই দেখবো
দেখাতেই যে বড় গোপন তৃপ্ত সুখ
এতেই আবার তীব্র অসুখ!!!