সম্পাদকীয়

চন্দ্রাহত
বড় আর হলাম না।
এই ওই লোক খুচরো জনতা
ফিসফিস করে গালাগালি দেয়।
পাগল পাগল। ছিটেল বুঝলি ?
মন্দ বলে না।
মাথা ত গেছেই
সেই যে জ্যোৎস্না ছুঁয়ে দিয়ে গেল..
একলা ছাদের দেয়ালেতে মাথা
হুদ বুধহীন বোকা ছেলেবেলা।
ওরা ত দেখেনি চাঁদের সে আলো।
আহা কি জ্যোছনা গলানো রুপোলি
থই থই ভাসা বিশাল আকাশ
চারপাশে ঘেরা মায়াবী বৃত্ত
রামধনু রঙ, সব ভালো হোক।
সাগরের ফেনা আছড়ে উথাল
কত দূরে চাঁদ, তবুও কাছের
লাইট হাউসের নিবাত প্রদীপ
জ্বালিয়ে চুপটি মায়াবী ম্যাজিক
ঝিরিঝিরি নামে শান্ত বাতাস
গুঁড়ো গুঁড়ো আর আলতো আদর
চিবুক উপরে আলো মাখে মেয়ে
পায়ের পায়েলে জাদু রিনঠিন
কি মায়া জড়ায় আলো ওড়নায়
হাসি ভেসে থাকে সব কিছু মুছে
ঝাঁঝ তোলপাড় কাজ বিরক্তি
সব ঢেকে দিয়ে হেসে ফেলে ঠোঁট
জাদু টোনা নাকি চাঁদের মায়ায়
নাকি ভালোবাসা
নাকি এ জীবন
নাকি এ চাঁদের ঘোর নিশিডাক
নাকি এ অজানা আড়বাঁশি শুনে
নেশা লাগা এক অনামা যাপন।