নিবাস হুগলি জেলার তারকেশ্বর থানার অন্তর্গত রামনগর গ্রামে।পিতা স্বর্গীয় দুলাল চন্দ্র দাস। মাতা স্বর্গীয়া পুষ্প লতা দাস।
শৈশব থেকেই লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার।অভাব-অনটন ছিল নিত্যসঙ্গী।স্নাতক ও প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষিকা । সাহিত্যচর্চা , বাগান তৈরি, গান শোনা,বই পড়া কবিতা লেখা আমার শখ ।আমার সকল সাফল্যের পিছনে আমার মা ,দাদা, ছোটদি ও জামাই বাবুর অবদান অনস্বীকার্য। আমার একক ই-বুক হল চেতনার সন্ধানে, অনুকবিতা গুচ্ছ ও জাগরনী।এবং যৌথ মুদ্রিত কাব্যগ্রন্থ শব্দনোলক।
দু নৌকায় পা
বিশ্বাস করো না তাদের,যারা দেয় দু নৌকায় পা,
তারা অধমেরও অধম এক,বিছুটি গাছের ছা।
বিশ্বাস যোগ্য নয় তারা কখন যে কার দলে,
বোঝা ভার তাদের কার যে কথায় চলে।
কথা দিয়ে কথা নেওয়া ওদের এক স্বভাব,
মনের কোনে তাদের আছে স্বচ্ছতার অভাব।
একের কথা অন্যকে বলে ভালো চায় হতে,
মানুষ যখন জানতে পরে এড়ায় কোনো মতে।
দু নৌকায় পা দিয়ে যায় না সকলকে খুশি করা,
কোনো না কোনদিন পড়বেই সবার কাছে ধরা।
এই স্বভাবের মানুষগুলো স্বার্থান্বেষী হয়,
যখন যেথায় স্বার্থ মেটে সেইখানেতেই রয়।
দল পাল্টানো তবু ভালো,মতের মিল না হলে,
দুই দলেই থেকে এরা স্বার্থ নিয়ে চলে।
এমন মানুষ থাকলে দলে, দলের বড় ক্ষতি,
ভালো কাজে এমন মানুষ রুদ্ধ করে গতি।