কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে মারজ্বানূল বাহার শিউলী

বিমূর্ত বিরহী স্পর্শ 

ক্রমাতিক্রান্ত সময়ের অবয়বে ভালোবাসার
পেলব-আাঁচড়, তড়িৎ স্পর্শের দীর্ঘায়িত অনুভবের আয়নায় বিম্বিত সাক্ষর হয়ে
থাকে মনের আরশীতে–
মনে হয়–এইতো সেদিনের সান্নিধ্যের
মোহনায় সুবাসিত আবেগের অনুভবে
প্রিয়ের নিঃশ্বাসের উষ্ণ স্পর্শের শিহরণ
লেগে আছে বিমূর্ত বিরহী সর্বাঙ্গ জুড়ে–!
অতীত-বর্তমানের দোলাচলে মতান্তরের যাতাকলে গুমরে কাঁদে ভবিষ্যৎ স্বপ্নের
নিদমহল–
মতান্তরে শপথের কঠিন অাগল ভেসে যায়
অঙ্গীকারের জীবন মরু প্রান্তরে অনুভবের
সিক্ত অনুরনণে শীতল জলের পিপাসায়–
ভালোবাসার অধিকার একান্তকরনে,
মূহুর্মূহু মতান্তরের বেড়াজালে মিলিত
সমঝোতার অভাবে অক্ষমতার কোনঠাঁসা
আঁধার চিলেকোঠায় বন্দী আজ, দু’জনের
চার নয়নের মিলনমেলার কাঙ্খিত আনন্দের অশ্রুধারায় –
উভয়ের অজুত আকাঙ্খার সোনালী
আশাগুলো অবদমিত রেখে কতো রাতুল
প্রেমের গোঁধূলীবেলা বিরহী কষ্টের দহনে
অবশেষে ঠাঁই নেয় আগামীর ইতিহাসের
পাতায়–!
তবুও,আগামী সন্ধ্যায় দু:জনের মুখোমুখি
বসার প্রত্যাশার স্বপ্নগুলো আগামী গোধূলী
লগ্নের কনেদেখা আলোয় বেঁচে থাকুক –

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।