কবিতায় চিরঞ্জীব হালদার

অবুদ্ধিমত্তা
সব বুদ্ধিমত্তাকে হাত তুলে দাঁড়াতে বলা হয়েছে।
তার মধ্যে ভূতুড়ে বুদ্ধিমত্তাকে কিভাবে সনাক্ত করবে।
সক্রেটিস হাজির।
প্লেটো হাজির।
কনফুসিয়াস হাজির।
বুদ্ধিমত্তা হাজির।
বসড়াই গোলাপ হাজির।
প্রত্যেকে বলা হয়েছে তাদের ছায়াকে সঙ্গে আনতে।
সব শেষে মস্তিষ্ক বিভ্রমি অধ্যাপক কে ডাকা হয়েছে।
তার মধ্যে এক কলকাকাটা ফাজিল ঘুড়ি ক্রমাগত লাট দিয়ে চলেছে।
তাকে যথাযথ পদ্ধতিতে কে পারবে বায়ুমন্ডলে
পাচার করতে।
অতিদূরে নন্দিনীকে দেখি ফিকফিক করে হেসে গড়িয়ে পড়ছে।