হাইকু বর্ণমালায় চিরঞ্জীব হালদার

অসামাজিক হাইকুর বর্ণমালা
যে প্রশ্নের সামাজিক কোন উত্তর হয়না তাকে প্রেম বলতেই পারো। ঈর্ষা আর ফাঁপা আত্মম্ভরিতা তার চারপাশে ভ্রমরের মত উড়তেই থাকে।তার ডানা দুটো ন্যাকামি আর চাতুরির এক একটা আকর্ষনীয় হিম সিলেট।আজ এগরোল না বাসন্তি পোলাও খাবে তা নির্ভর করে কাপট্যের রকম ফেরে। সূর্যোদয় দেখার জন্য যে তির্যক চটুলতা
দরকার তা শীত পোশাক ছাড়াই বের হতে পরো।
তা ঝানু ভ্রমরদের ব্যবহারিক উড়ানের অংশ বলে ভাবা যেতে পারে। পাগল যেমন কোন দর্পণ সঙ্গে রাখলেও পারত পক্ষে মুখ দেখেনা ।শুধু মাত্র অন্যেকে দেখানোর যে সে কতটা অনুভূমিক প্রেমাস্পদের কাছে।তার সত্যিকারের চাহিদা আর
জন্মদিন পালনের ঘটা বদলে যায়।আপনি ঘুণাক্ষরেও ভ্রমরের পিছনে দৌড়ে ভূতের সন্ধানও পাবেন না।তবে তার মাহাত্মগুলো নিষিদ্ধ বর্ণমালায় সাজিয়ে রাখতে পারেন।
এক দুর্লভ সূর্যোদয় দেখার জন্য জেগে বসে থাকবেন।যখন তৃষ্ণা আপনাকে জাগিয়ে দিলো
হাতঘড়িতে তখন আটটা বাজে।