আন্তর্জাতিক || পাক্ষিক পত্রপুট || এ দীপঙ্কর বেরা
বেঁচে আছি কোনো কিছুই নয়তো স্থায়ী আছে সবার শেষ সময় হলেই ফিরতে হবে না ফেরার এক দেশ, শুরু যখন হয়েই গেছে ভেবো না শেষ পার যত সময় আছো তুমি দেখাও তোমার ধার। এ পৃথিবীর...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
বেঁচে আছি কোনো কিছুই নয়তো স্থায়ী আছে সবার শেষ সময় হলেই ফিরতে হবে না ফেরার এক দেশ, শুরু যখন হয়েই গেছে ভেবো না শেষ পার যত সময় আছো তুমি দেখাও তোমার ধার। এ পৃথিবীর...
আর কত! কত কথা শুনে চলেছি – সব বুঝতে পারি না! কেন যে সবাই কথা বলে! কত কিছু দেখে চলেছি – সব মনে দাগ কাটে না! কেন যে সব চোখে পড়ে! মিথ্যার জাল বুনছে...
জিজ্ঞাসা তুমি আশ্চর্য… ভয়ানক আশ্চর্য, বাঁ পাশ দিয়ে দেখলে অবিকল নদী মনে হয় তোমায়, আরোগ্যহীন জলোচ্ছ্বাসে ভেসে যাব ভেবে ভয় করে। তখন গুটি গুটি পায়ে ডান পাশে এসে দাঁড়াই… ওমা! ততক্ষণে দেখি একটা আস্ত...
আমাকে কেউ ভালো বললে আমাকে কেউ ভালো বললে আমার খুব রাগ হয়- মনে হয় মাথার ওপরের আশিষ হঠাৎ করে যেন সরে যায় । উন্মাদের মতো ছুটে যেতে চাই না ভালোর ভালোবাসায় – স্বপ্নের স্পর্শে...
বসন্তের প্রথম হাওয়া কিছু ফুলের কথা বলা যায় যাদের কেউ চেনে না। ভালোবাসার টানে এমন আঁকা ছবির খোঁজে বেরিয়ে পড়ে তরুণ মন, প্রাণকে ভাগাভাগি করার এর চেয়ে উত্তম আর সময় নাই। বসন্তের প্রথম হাওয়া...
রক্তিম অধ্যায় ঘুণ ধরা স্বপ্নেরা শরতের আকাশে সাদা পেঁজা তুলোর মতো – মনের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত ভেসে বেড়ায়, হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাসকে – কস্তুরী মৃগের মতো খুঁঁজে চলে। মহুলের নেশায় মেতে- মন আবার দুঃসাহসী হতে...
সংকল্প সেই পুরোনো দিনের কাব্যাংশ নেই,এখন চিঠি হয়েছে গভীর কুয়াশা। চুপড়ি খোঁজে মন , ঘণ সুহৃদ জঙ্গল । বেশ কিছু পথ পেরোলে আমিও হোলাম ঘণ। দু’পাশে ঘনিষ্ঠ হওয়া শাখা-প্রশাখাদের বৃদ্ধ হোতে ভয় করে না। ...
প্রজ্ঞাপন শূন্য হাতে ধরছি বাজি পথের ধারে ঈশান কোণে তোমার চোখে মেঘ জমেছে বিচ্ছেদেরই প্রজ্ঞাপনে। হিসেবটকু মলিন হলো চিঠি পাঠাই মেঘের খামে ফিরছে ঘড়ি মুখোশ ছাড়ি নীল প্যাকেটের প্রজ্ঞাপনে। হাতের পিঠে জং ধরেছে আদর...
দুঃসময় বাজেট করে চলতে গিয়ে যা জেট গতি দাম বাজারে ! রকেট বেগে পকেট কাটে হা-হুতাশের ড্রাম বাজা রে । নিত্যদিনের জিনিসগুলোর দাম দেখে যায় পিত্ত জ্বলে, চিত্তটি হায় শুধু লাট খায় অনুশোচনায় কৃত্য...
মিথ্যুক ছোটোবেলায় ‘সদা সত্য কথা’ বলতে শিখেছিলাম। মা বলতো ঠাকুর নাকি মিথ্যে বললে পাপ দেয়। দিদি একবার “মিথ্যুক” বলেছিলো বলে ঠাস করে এক দিয়েছিলাম বসিয়ে গালে… চেঁচিয়ে বলেছিলাম, “সত্যি সত্যি আড়ি, যাহ।” ঘরের কোণায়...
কপি করার অনুমতি নেই।