আমাদের বাংলাভাষা বিশ্বের বৃহত্তম সপ্তম ভাষা হিসেবে গণ্য করা হয়। বাংলা ভাষার প্রথম পর্বে গুরুত্ব আছে চর্যাপদ এর র এই ভাষার ওপর ভিত্তি করে বাংলা সাহিত্য গড়ে ওঠে কিছু চর্যা পদের কিছু চর্যাবিদ হলেন লুইপাদ ভুসুকুপাদ আর কুক্কুরীপাদ প্রমুখ চর্যাবিদ গণ বাংলা ভাষার আবিষ্কার কালে বাংলা ভাষা নিয়ে চর্চা করতেন বলে জানা যায়। পূর্ব পাকিস্তান এ ভাষা সচেতনতার জন্য এক বিশাল ভাষা আন্দোলনের সৃষ্টি হয়।
আসাম, আন্দবান নিকোবর দীপুঞ্জ, অধিকাংশ অধিবাসী বাংলা ভাষায় কথা বলেন। বাংলার কিছু উপভাষা আছে যেমন রাঢ়ী উপভাষা বরেন্দ্রী উপভাষা প্রমুখ। বাংলা ভাষার ইতিহাস কে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রাচীনবাংলা, মধ্যবাংলা ও আধুনিক বাংলা বিভিন্ন কথ্য বাংলা ভাষা গুলির মধ্যে বিভিন্ন আঞ্চলিক বাংলা ভাষার অনেক তফাৎ রয়েছে।
বাংলা ভাষার ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতা করেন বাংলার মুসলিম শাসকগোষ্ঠী।এছাড়াও প্রত্ন বাংলা ছিলো পাল এবং সেন সাম্রাজ্যের প্রধান ভাষা। অষ্টাদশ শতাব্দীর পূর্বে কোনো ব্যাকরণ রচনা করা হয়নি বলে জানা যায়।
১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো বাংলা ভাষা কে আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে মর্যাদা প্রদান করেন। অধিকাংশ বাঙালি নিজেদের মধ্যে ভাব প্রদানের সময় চলিত বাংলা সহ বহু উপভাষায় কথা বলতে সক্ষম বলে মনে করা হলেও অনেকে তা স্বীকার করাতে নারাজ।