আমরা কি আসলে কেউ কারও জন্য অপেক্ষায় থাকি?নপুংসক মাতাল সময় বিবর্ণ হতে হতে আমাদের না দেখা হবার দিনগুলোতে ঢেঁকির ঢেঁকুর তুলে পাশ ঘেঁষে বসে। ওহ্ নীলাচল!নীল কুয়াশাময় তোমার হৃদয় জুড়ে এত শোক এত বিষণ্ণতা বুঝিনি আগে!সূর্যাস্তের পর আদিবাসী রমনীর স্কার্ফ হাওয়ায় উড়ছিল,ক্রমশ সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে অসংখ্য পাখির বৃক্ষশাখে নিদ্রামগ্ন হবার প্রস্তুতি মনে করিয়ে দেয় আমাদেরও ফিরে যাওয়া উচিত! পাহাড়ের গা ঘেঁষে আমাদের গাড়িও উড়ছিল বেশ কোথায় পাব এই মায়াময় অরণ্য, পাহাড়, ঝুলন্ত সেতু ও মেঘ ও অরণ্যহৃদয় অপেক্ষার সবটুকু দম তার কাছে পৌঁছে দাও,জীবন কি আসলেই সামান্য? অপেক্ষা কি কেবল গোধূলির আলো?এই নাও সবটুকু মর্মজ্ঞান তোমাকে দিলাম। বোঝো বনভূমি উজাড় হলে শুরু হবে পীড়নের দাহ।আমি যখন দিগন্ত রেখা বরাবর গন্তব্যের দিকে দাঁড়িয়ে তোমাকে খুঁজছিলাম তখন আকাশের ওপারে চুইয়ে পড়ছিল নীলজল আর হায়াদ্রাবাদের ভূতের কেচ্ছা।
এখন সল্টলেকের প্রেমও নাকি দারুণ ঈর্ষনীয়