গদ্য কবিতায় গৌতম বাড়ই
by
TechTouchTalk Admin
·
কোলাজ
সেও তো ছিলো জীবন্ত রোদের বেলা।সাজবাড়ির কাঠামো ঘিরে বোগেনভিলিয়ার নার্সিং।নদী নয় এক রূপোলী সুতোর আঁকিবুঁকি।
এ পাড়ে শুনশান উদাসী প্রান্তর জঙ্গল। একধারে বাতাসীর চা সমুদ্র।ও পাড়ে জোতদার তীর ধনুক পুলিশ কানু চারু অভাগাদের ইতিহাস তীর ধনুকের ঘরোয়া যুদ্ধ।তারপরে কেটে যায় মিনিটের সেকেন্ডের বয়ে যাওয়া সময়।এখন–আমাদের পকেটেও মেঘের গুঁড়োদুধ লেগে থাকে।আকাশের নীলে পাক খায় চিল।বনভোজনের পর কুকুরেও খেতে পারেনা উচ্ছিষ্ট শেষ।শূন্য বোতলের ঠুংঠাং হাতী থমকায়।এ গ্রামের থিম কালনা কাটোয়ার গ্রামে। চৌধুরী চাঁদ রোজ সাজুগুজু বনের শাল বেয়ে পাহাড়গুমিয়ায়। একখন্ড ঝাড়খন্ড্ এ বাগানেও মেশে।বদলোক জানে? ওর মায়ের রজস্বলা না হলে ভন্ডটা দেমাকী গর্ভ পেতো না।আর তিন চারটে অরন্ধনে না খেয়ে শুকিয়ে যেতো।দে শালাকে কুকুরের ল্যাজ সোজা করতে।রোজ ৎ টানতো কুকুরের লেজে।আসলে পৃথিবীর একটা নাঙ্গা অন্ধকার বয়স হচ্ছে।বুঝতে বুঝতে নকশালবাড়িটা ছাড়িয়ে খড়িবাড়ি মেচীনদী নেপালের কোল ঘেঁষে ঠাকুরগঞ্জে পড়লাম।কেউ একজন বললে তুমি আসলে শিলিগুড়ি মহকুমা টা পেরিয়ে এলে।নেপাল দিয়ে সোজা তাকালে এভারেস্ট হয়ে চীন দেখা যায়।তিব্বত আফগানিস্তান এমন কি আমেরিকাও দেখতে পারো।শুধু চোখদুটি খোলা রেখো।শাল সেগুনের পাতার ভাঁজে নিজের ঋজু বন্ধুত্ব অটুট ধন্বন্তরী।