শুয়ে রয়েছে জরাজীর্ণ উঠোন,
একদিন নদীর মতো মা ছিল,শুকনো পাঁজরের বাবা ছিল।
বেঁচে থাকা ছিল দুরন্ত মাছরাঙার মতো।
কেমন করে পাঁজর নেমে আসে দগদগে টালির চালে!
ভেজা চুলোর কাঠ পড়ে থাকে একপাশে,
হাঁড়ি নিয়ে ডুবে গেছে খিদে,
আমি এখন ভুগছি নিদারুণ উষ্ণতায়।
নুনের ছিটে ফোঁটা দিয়ে যাচ্ছে কপালের রেখা।
তাই, আমি বদলে গেলাম শীতল বরফের সমাধিতে।
এখন তোমাদের মতন কিছু অধরা রসায়ন,
ছুঁতে চায় অতর্কিতে এই রুগ্নতায়—