ভুত বস্তুটি বেশ আলোচনার বস্তু। ভুত নিয়ে আলোচনায় বসলে একটু বন্ধু মহলে জমাটি আড্ডা হয়ে যায়। কেউ সাহসী কেউ বা বেশ ভীতু এই ভীতু বন্ধুদের নিয়ে তাঁদের ভয় দেখিয়ে আড্ডাবেশ জমে ওঠে। তবে আদেও কি ভুত আছে তা নিয়ে আছে বিশাল তর্ক বিতর্ক র নানান মতামত।
স্বপ্ন নিয়ে ফ্রয়েবেল বলেন আমরা যা ভাবি তাই স্বপ্নে দেখি সে ভুত হোক বা অন্য স্বপ্ন হোক। তাই নিয়েও আছে মতভেদ।
আমাদের দেহ পঞ্চভূতে তৈরী। যখন তা দাহ করা হয় সেই এনার্জি গুলো ধ্বংস হতে বেশ একবছর টাইম লাগে সেই এনার্জি ই মাঝে মাঝে দৃশ্যমান হয় যাকে আমরা ভুত বলে ভাবি বা মনে করি। এটা বিজ্ঞান বলে। কিন্তু সাধারণ মানুষ কিন্তু তা মানতে নারাজ আজও অনেক রিসার্চ চলছে এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে যার সমাধান কেউ এখনো পায়নি।
মনুষ্য জীবন যখন শেষ হয় তার ওপারে বা পরে কি হচ্ছে তা নিয়ে অনেকেই নানান মত পোষণ করে থাকেন। আমরা যখন এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করি তাই নিয়ে সৃষ্টি হয় বেশ নানা দ্বন্দ্বের যা সমাধান করা বেশ কঠিন।
তবে ভুত নিয়ে রসালো আলোচনা হলে বেশ সেখানে ভীড় জমে যায় র একটা অন্য পরিবেশ সৃষ্টি হয়। শিশুরা তো বিশেষ করে বেশ উপভোগ করে ভুতের গল্প, তবে মনোবিজ্ঞানীরা বলেন শিশুর পক্ষে সেটা ভালো নয় তাঁদের মনে নেগিটিভ চিন্তার সৃষ্টি হয় বা তাদের ভয়ে শরীর খারাপও হতে পারে। এইসব গল্প থেকে বিরত থাকাই ভালো।
বড়ো বড়ো রিসার্চ সেন্টার কোনো সমাধানে আসতে পারেনি ভুত আছে নাকি সত্যি নেই। কোলকাতার হন্টেড জায়গাগুলোতে বেশ মানুষের দেখতে যাওয়ার শখ জাগে মুখে মুখে নামগুলোও ঘোরে তাই। তবে সেগুলো নিয়েও যথেষ্ট সন্দেহ প্রকাশ করা হয়ে থাকে।